পেটে আলসার হওয়া খুব ভয়ঙ্কর রোগ থেকে এক হয়। ভালই এই রোগের চপেটে খুব কম লোক আটে হয়, কিন্তু যাও তার চপেটে এখন তার
প্রায় জিনা কষ্ট হচ্ছে। পেটে আলসার হওয়ার প্রধান কারণ দিনচর্যা এবং খারাপ খান। যখন দীর্ঘ পর্যন্ত মানুষ কা একরকম লাইফস্টাইল বলছে,
তাহলে পেটে জখম হয়, আবার আলসার বলে। উপরন্তু চায়, বেশ, সিগরেট ও আরও খট্টি, মসালেদার বা গরম চেসদের কাঁটা থেকে আলসার
হয়। যদি গতিশীল, ঈর্ষ্যা গুস্সা, কাজ কা বোঝ, মানসিক চাপ হয় তাহলেও এই সমস্যা হতে পারে। আজ আমরা আপনাকে পেটে আলসার হওয়ার কিছু লক্ষণ জানাচ্ছি। আমি জানি কি আছে-
1. পেটের উপরিভাগে ব্যথা- আলসার হওয়া পর পেটের উপরে হিস্সে অসহনীয় কষ্ট হয়। বিশেষ করে খাওয়ার পরে পেটে ব্যথা শুরু হয়। নীচে পেটে থেকেও ব্যথা হয়। এই অবস্থাকে গ্যাস্ট্রিক আলসার বলে। আহারে নালিকে নিচলে দেখা যায়।
2. আমাধ্যায় হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড তৈরি- আলসার হওয়ার পর সাঁস নেওয়ার মধ্যে দেখা যাচ্ছিল। যখন আমরা অ্যাকাউন্ট করতে পারি তাহলে আমার অভ্যন্তরে হাইড্রক্লোরিক অ্যাসিড তৈরি হয়, সঙ্গে খাবারের পাঁচন ছিল।আওয়াজ ভারী হয় এবং মুঁহের মধ্যে ছালে পড়ে যায়। এইভাবে কে অ্যাসিড রিফ্লাক্স ডিজিজ বলা হয়।
3. রক্তের বিপরীত- বিপরীত হওয়া বা বিপরীতী মনে হওয়া অবস্থানে অকসার আমারিজ কোটী হচ্ছে কি উল্টো হওয়া। কিন্তু যখন আলসার অগ্রগতি হয় তখন তা হলত ও খারাপ হতে পারে। আলসার বাড়াতে তো রক্তের বিপরীত হয়। একই রকম স্টুল (মল) কা রঙ কালা হয়।
4. অ্যাসিডিটি রিফ্লেকশন- আলসার হওয়া পরের ব্যথা হয়। যদি ব্যথা ব্যথা হয়, তাহলে অ্যাসিডিটি রিফ্লেশানের প্রভাব বোঝা উচিত। দিলের কষ্ট কাম্য ছিল। হৃদয়ের ব্যথা কখনো কখনো উপরের অংশে ছিল এবং কখনই অ্যাসিডিটির কারণেও একই জায়গায় ব্যথা হয়, তাই উভয়ের অবস্থার মধ্যে বিনা পরীক্ষায় অন্তর বোঝা সহজ নয়।
5. ওজন কম হওয়া- আলসার কে মরিজের ওজন খুব দ্রুত মনে হয়। আলসার হওয়ার পর মারিজের প্রতিদাসীন হয়, কারণ ওজন কম ছিল
ডিসক্লেইমার: প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র সচেতনতার উদ্দেশ্যে লেখা হয়েছে। কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে বিশেজ্ঞের পরামর্শ নিন।