২ বছর বয়সের পর থেকে বাচ্চার খাবার ফুল চার্ট দেখে নিন
Image: google

২ বছর বয়সের পর থেকে বাচ্চার খাবার ফুল চার্ট দেখে নিন

পুষ্টিবিদ প্রণীত খাবারের তালিকা অনেক পুষ্টিবিদকে ২ বছরের উপরে বাচ্চাদের ক্ষেত্রে একটি ডায়েট চার্ট অনুসরণ করতে দেখেছি। পাঠকদের সুবিধার জন্য তালিকাটি এখানে তুলে ধরছিঃ নোটঃ ১। সকল প্রকার গাঢ় হলুদ ও সবুজ শাক-সবজি বেশি দিবেন। ২। মুরগি বা গরুর কলিজা

সপ্তাহে ২-৩ দিন দিবেন। ৩। ঘি বা মাখন দিবেন। ৪। দুধের সাথে মধু বা বিভিন্ন ধরনের বাদাম মিশিয়ে দিবেন। ৫। খাবারে বা রান্নায় তেল বা চিনি বেশি দিবেন না। ৬। লেবু ও অন্যান্য ফল দৈনিক ১ টা দিবেন। ৭। খেলাধুলা করবে ও বেশি করে পানি খাওয়াবেন। ৮। সকাল দশটার

মধ্যে কিছুক্ষণ হাটাবেন। ৯। তরল খাবারের চেয়ে শক্ত খাবার খাওয়ানোর দিকে জোর দিবেন। সকাল ৭ টাঃ নাস্তা অর্থাৎ সবাই যা খায়। ডিম, রুটি, ভাজি, হালুয়া, চিড়ে, মুড়ি, খৈ। সকাল ১০ টাঃ হালকা নাস্তা, বিস্কুট, ফল, দুধ ইত্যাদি। সকালে সকালে ডিম না খেয়ে থাকলে ডিম

দিন। দুপুর ১-২ টাঃ ভাত, মাছ, মাংস, ডাল, শাক-সবজি। বিকেল ৫টাঃ সকাল ১০ টার মতই। রাত ৮-৯ টাঃ দুপুর ১ টার মত। সব শেষে খেতে চাইলে দুধ। বাচ্চা যদি সকাল ৭ টায় না ওঠে দেরি করে ওঠে তবে সে অনুযায়ী সময় পিছিয়ে নিন। রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমানোর অভ্যাস

করালে সকালে ঠিকই তাড়াতাড়ি উঠবে। তবে আমরা বড়রাও যে খুব তাড়াতাড়ি উঠে তা তো নয়। স্কুলগামী বাচ্চাকে সকালের নাস্তা অবশ্যই ভালো খাবার দিবেন। টিফিনে দিন অল্প কিন্তু পুষ্টিকর খাবার। ঝামেলা এড়ানোর জন্য চিপস, কেক এসব খাবার টিফিনে দিবেন না। স্কুল থেকে

আসতে আসতে বিকেল হয়ে গেলে ভাত দিতে পারেন। দুপুরে স্কুলে ভাত বা ভারী কিছু খেলে বিকেলে নাস্তা, ফল, বিস্কুট দিন। অবশ্যই দুধ দিবেন। আর যদি .১২ টায় স্কুল ছুটি হয় তবে নাস্তা বা অন্য কিছু দেয়ার দরকার নেই অপেক্ষা করে তাকে ভাত দিয়ে দিন। ডাঃ আবু সাঈদ শিমুল।
ডিসক্লেইমার: প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র সচেতনতার উদ্দেশ্যে লেখা হয়েছে। কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে বিশেজ্ঞের পরামর্শ নিন।

Check Also

আকর্ষণীয় ফিগার

আকর্ষণীয় ফিগার পেতে চাইলে যা করবেন

আগেকার দিনে সুস্বাস্থ্যের অধিকারী বলতে বোঝাতো নাদুস-নুদুস চেহারার মানুষ। যুগের সাথে মানুষের চাওয়া-পাওয়া বদলে গেছে। …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *