মসলার মধ্যে আদা রান্নার এক উৎকৃষ্ট ও গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। তবে শুধু রান্নাতেই নয়, আদিযুগ থেকে সুস্থ ও সতেজ থাকতে এবং বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে ঘরোয়া উপাদান হিসেবে আদার ব্যবহার চলে আসছে। বমি বমি ভাব, হজমের সমস্যা ও ব্যথা ইত্যাদি থেকে মুক্তি পেতে





বহুকাল থেকেই মানুষ আদা ব্যবহার করছে। স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট হেলদি ফুড টিম টানা ৩০ দিন আদা খাওয়ার বেশ কিছু উপকারিতার কথা জানিয়েছে। চলুন জেনে নেয়া যাক সেগুলো- কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে ৮৫ জনের ওপর করা একটি গবেষণায় দেখা গেছে, প্রতিদিন মাত্র





তিন গ্রাম আদার গুঁড়া খেলে শরীরের বাজে কলেস্টেরলের মাত্রা কমে যায়। এতে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে। ডায়াবেটিস ও হৃদরোগের ঝুঁকি কমায় প্রতিদিন মাত্র ২ গ্রাম আদার গুঁড়া ১২ সপ্তাহ ধরে খেলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি ১০ ভাগ কমে। পাশাপাশি হৃদরোগের ঝুঁকিও কমে ১০ ভাগ। আদা





ক্যান্সাররোধী আদার মধ্যে রয়েছে ক্যা’ন্সার প্রতিরোধক উপাদান। এটি কোলনের ক্যান্সার কোষ ধ্বংস করতে সাহায্য করে। মস্তিষ্কের কার্যক্রম ভালো করে আদার মধ্যে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ও বায়োঅ্যাকটিভ উপাদান মস্তিষ্কের অকালবার্ধক্য কমায়। এতে স্মৃতিশক্তি বাড়ে। হজমের





সমস্যা রোধে আদার মধ্যে ডাইজেসটিভ ট্রাক্টের প্রদাহ কমানোর ক্ষমতা রয়েছে। এটি পাচক রস নিঃসরণ করতে সাহায্য করে। এতে খাবার ও পানি খুব সহজে পেটে নড়াচড়া করতে পারে। বমি রোধে গর্ভাবস্থায় বমি কমাতে আদা খুব উপকারী। এছাড়া মর্নিং সিকনেস প্রতিরোধেও এটি





কার্যকর। ব্যথা কমাতে পেশি ব্যথায় আদা কার্যকর। আদা ২৫ ভাগ পেশির ব্যথা কমাতে কাজ করে। প্রদাহ প্রতিরোধে কাজ করে ২৪৭ জনের একদল লোকের ওপর একটি গবেষণা করে দেখা গেছে, আদা খুব দ্রুত গাঁটের ব্যথা কমায় এবং গাঁটের ক্ষয় রোধে সাহায্য করে।









