করোনার এই সময়ে আমরা অনেকেই ছোটখাট অসুস্থতা গুলো পাত্তা দিচ্ছি না। এর মূল কারণ এই সময় হাসপাতালে যাওয়া। যা করোনাকালে বাড়তি ঝামেলা ছাড়া আর কিছুই না।





তবে অন্য অসুখ অবহেলা করা গেলেও হৃদযন্ত্রের সমস্যার ক্ষেত্রে কিন্তু ক্ষণিকের অবহেলা ডেকে আনতে পারে বড় ধরনের বিপদ। তাই এক্ষেত্রে আমাদের সবারই একটু বেশি সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। তবেই নিজেকে এবং পরিবারের অন্য সদস্যকে এই বিপদ থেকে রক্ষা





করা সম্ভব হবে। ভারতীয় হার্ট সার্জেন কুনাল সরকার হঠাৎ হওয়া হার্ট অ্যাটাক এড়াতে কিছু পরামর্শ দিয়েছেন। চলুন জেনে নেয়া যাক সেগুলো- যেসব লক্ষণে সচেতন হওয়া জরুরি হাঁটাচলা বা অল্প পরিশ্রমে হৃদকম্পন বেড়ে গেলে। অতিরিক্ত ক্লান্তিবোধ হলে। শরীরে পানি





জমে ওজন বাড়তে শুরু করলে। পায়ের পাতা, গোড়ালি ও পা ফুলে যাওয়া হার্ট ফেইলিওরের কারণেও হতে পারে। এ রকম হলে দ্রুত ডাক্তার দেখানো দরকার। কাশি ও বুকের মধ্যে শোঁ শোঁ শব্দ হলে সচেতন হতে হবে। ক্ষুধা কমে গেলে ও প্রায়ই বমি ভাব হলে। হার্টের সুস্থতায় করণীয় নিয়মিত ফ্রি হ্যান্ড এক্সারসাইজ করতে হবে। প্রতিদিন কিছুক্ষণ ছাদে বা বারান্দায় হাঁটাহাঁটি করতে পারেন। ধূমপান করবেন না।রোজকার





ডায়েটে রাখুন পর্যাপ্ত শাকসবজি ও ফল। ভাত, রুটি অর্থাৎ কার্বোহাইড্রেট খাওয়া কমাতে হবে। অতিরিক্ত লবণ খাবেন না। লবণে থাকাসোডিয়াম হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা জটিল থেকে জটিলতর করে তোলে। লবণের সোডিয়াম রক্তবাহী ধমনীতে পানির পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। ফলে আর্টারিতে





বাড়তি চাপ পড়ে এক দিকে ব্লাডপ্রেশার বেড়ে যায়, অন্য দিকে হৃদপিণ্ডের পেশী বাড়তি চাপের ফলে আরো ক্লান্ত হয়ে পড়ে। মন ভালো রাখতে নিয়ম করে মেডিটেশন করুন। অকারণে টেনশন করবেন না।কোনো রকম সমস্যা মনে হলে দেরি না করে ডাক্তারের পরামর্শ নিন। তথ্য: টাইমস অব ইন্ডিয়া









