শীতের এই সময় বড়দের পাশাপাশি ছোটদেরও সর্দি-কাশির স’মস্যা লে’গেই থাকে। সাধারণ ঠান্ডা লা’গা, হাঁচি, কাশি হয়ে থাকে। হতে পারে সামান্য জ্বরও। এসময় সবেচেয়ে বেশি খেয়াল রাখা উচিত খাবারের ক্ষেত্রে। কারণ তার উপরেই রো’গ প্র’তিরো’ধ ক্ষ’মতা ও সুস্বা’স্থ্য নির্ভর





করে। ঠান্ডা লাগলে শি’শুকে কয়েকটি খাবার একেবারেই দেয়া উচিত না।ঠান্ডা বা ফ্লুতে আক্রা’ন্ত হলে শি’শুদের নাক দিয়ে পানি বের হতে থাকে, হাঁচি-কাশিও হয়। সবচেয়ে বেশি খেয়াল রাখবেন খাবারের ক্ষেত্রে। কারণ তার উপরেই রো’গ প্র’তিরো’ধ ক্ষ’মতা ও সুস্বা’স্থ্য নির্ভর





করে। ঠান্ডা লাগলে শি’শুকে কয়েকটি খাবার একেবারেই দেবেন না।এই সময় শি’শুদের চিকেন বা মাটন দেয়া কখনো উচিত নয়। কারণ মাংসে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থাকে যাতে গলার ভি’তরে মিউকাসের সৃষ্টি হতে পারে। এতে শি’শুর অস্ব’স্তি বাড়বে।চকলেট, ক্যান্ডি, মিষ্টি এই





সময় সবচেয়ে বেশি ক্ষ’তি করে। বেশি মিষ্টতা র’ক্তে হোয়াইট ব্লাড সেলস তৈরির গতি কমিয়ে দেয়। এর ফলে শি’শুর শ’রীরের রো’গ প্র’তিরো’ধ ক্ষ’মতা কমে যায়। যার ফলে খুব সহজেই সং’ক্রমণ হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে- এখন বাঙালির ঘরে ঘরে পৌঁছে গিয়েছে





প্যাকেটজাত খাদ্য। ফ্রেঞ্চ ফ্রাইজ, নাগেটস, সসেজে’র মতো রেডিমেড প্যাকেটজাত খাবার এখন সকলেই বাড়িতেই থাকে। শি’শু যত এই ধ’রনের খাবার বেশি খাবে ততই গলায় মিউকাস তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা বাড়বে।দুধ এমনিতে উপকারী কিন্তু সবার ক্ষেত্রে নয়, আর সবসময় নয়। শীতের সময় শি’শুর খাবারে চিজ, ক্রিম ব’ন্ধ করে দিন। তেমন হলে দুধের পরিমাণও কমিয়ে দিন।









