যে কোনও বয়সেই কিডনিতে পাথর হতে পারে। জীবনে ৪টি ছোট বদল এই আশঙ্কা অনেকটা কমিয়ে দিতে পারে। নানা কারণে কিডনিতে পাথর জমতে পারে। এর কোনও বয়স নেই। যে কোনও ব।সেই কিডনির পাথরের সমস্যায় ভুগতে পারেন যে কেউ। কিডনিতে পাথর জমলে
তখন ওষুধ দিয়ে সেই পাথর বার করার চেষ্টা করেন চিকিৎসকরা। কিন্তু জীবনযাত্রায় কয়েকটি ছোট বদল কিডনির পাথরের ঝুঁকি কিছুটা কমিয়ে দিতে পারে। তাহলে আর ভয় থাকে না এই সমস্যা নিয়ে।জীবনযাত্রায় কোন কোন বদল আনলে কমবে কিডনিতে পাথরের ঝুঁকি? কোন কোন
খাবার বাদ দিতে হবে তালিকা থেকে? দেখে নিন। অক্সালেট জাতীয় খাবারের পরিমাণ কমান: যে সব খাবারে প্রচুর অখ্সালেট থাকে, সেগুলি কিডনিতে পাথর তৈরি করতে পারে। এই ধরনের খাবার কমান। এর মধ্যে রয়েছে পালং শাক, রাঙা আলু, কফি, বাদামের মতো খাবার। এগুলি
কম পরিমাণে খান। তাহলে কিডনিতে পাথরের আশঙ্কা কমবে। প্রসেস করা খাবার কমান: প্যাকেট বন্দি খাবার, ভাজাভুজি, বা দীর্ঘ দিন ধরে রেখে দেওয়া খাবার খাওয়া কমান। এতে প্রচুর পরিমাণে সোডিয়াম থাকে। এই সোডিয়াম কিডনিতে পাথরের মাত্রা বাড়ায়। বেশি করে জল খান:
এটি নিয়ে নতুন করে কিছু বলার নেই। সকলেই জানেন, জল বেশি করে খেলে কিডনিতে পাথরের মাত্রা কমে। তাই রোজ ৩ থেকে ৪ লিটার জল খান। তাতে কিডনিতে পাথরের আশঙ্কা কমবে। দুধ খান: অনেকেই মনে করেন, বেশি ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খেলে কিডনিতে পাথরের
মাত্রা বাড়ে। তাই দুধ খাওয়া বন্ধ করে দেন। এটি ঠিক নয়। তাই রোজ নিয়ম করে দুধ খান। যদি না তাতে অ্যালার্জির মতো সমস্যা থাকে। তাতেও কমতে পারে কিডনির পাথরের ঝুঁকি।
ডিসক্লেইমার: প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র সচেতনতার উদ্দেশ্যে লেখা হয়েছে। কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে বিশেজ্ঞের পরামর্শ নিন।