আমাদের চলতি জীবনে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ যদি কিছু হয়ে থাকে তবে সেটি হল হাসি। হাসি যেকোনো পরিস্থিতিতে টিকিয়ে রাখতে পারলে জীবনের প্রায় অর্ধেক সময় কেটে যায় । হাসির কথা মাথায় এলে প্রথমেই আনন্দের পরিবেশ ধরা পড়ে আমাদের মনে। কিন্তু সব হাসি





আনন্দের সাথে সম্পর্কযুক্ত হয় না ।কিছু কিছু হাসি আবে-গের হয়, কিছু কিছু হাসি দুঃখের হয় ।কিন্তু যদি এই হাসিতে লেগে থাকে দাগ তাহলে কি ঠিক আগের মতন প্রকাশ পাবে মনের ভাব? দাগ বলতে মাথায় এলো, দাগ এমন একটা শব্দ যা বি-ভে-দ বা বাঁধা এর সাথে সম্পর্কযুক্ত হতে পারে । সে দাগ হাসির হোক বা মনের । তবে এখানে যে দাগ এর কথা বলা হয়েছে বা বলছি সেটা আমাদের হাসির মধ্যে





নোংরা দাগ এর কথা । হাসি দিয়ে আমরা অনেকেরই মন জয় করে নিতে পারি। কিন্তু হলুদ দাঁতের হাসি সত্যি কি মন জয় করতে পারবে ? সং-শয় আছে অনেক । তাই দাঁত যদি হলুদ হয় তাহলে তো খুব মুশকিল! কিন্তু এবার সেই মুশকিলে সমাধান এসেছে সামনে । বিভিন্ন ধরনের খাবার বা অনিয়ম করলেও অনেক সময় আমাদের দাঁতে হলুদ রঙের একটি আস্ত-রণ পড়ে । ফলস্বরূপ আমাদের দাঁত হলুদ হয়ে যায়, এবং





একটা বিশ্রী ব্যাপার হিসেবে দাঁ-ড়া-য় । আমাদের ফেলে দেয় একটা লজ্জার পরিস্থিতিতে ।চা ,কফি বা ধূম-পানজনিত কারণে আমাদের দাঁতে হলুদ রঙের আস্তরণ পড়ে ।ফলস্বরূপ আমরা আর প্রাণ খুলে হাসতে পারিনা। আমাদের ভেতরের হাসি ঠোঁটের ব্যারিকেড ভে-ঙ্গে আর বাইরে বেরোতে পারে না। কিন্তু এর সমাধানও আছে এবং সমাধান হবে মাত্র কয়েক মিনিটে ।অবাক হচ্ছেন?। কিন্তু বাস্তবে এটা সত্যি । মাত্র এক





থেকে দু মিনিটের আপনি পেতে পারেন হলুদ দাগ থেকে মুক্তি। তাহলে কি সেই উপায় চলুন দেখে নেওয়া যাক। জেনে নেয়া যাক সেই উপায়টি-এক চামচ বেকিং সোডা আর তাতে লেবু ও জল নিয়ে ঝট-পট তৈরি করে নিন একটা মিশ্রণ। ততক্ষণ পর্যন্ত ভালো করে মেশান, যতক্ষণ না তা পেস্টের মত হচ্ছে। এরপর ব্রাশে সেই বেকিং সোডা ও লেমনের পেস্ট লাগিয়ে দাঁত মাজুন অন্তত পক্ষে এক থেকে দু মিনিট।





তারপর কুলকুচি করে নিন। এতে দাঁতে কোনো রকম খারাপ প্রভাব পড়বে না, উল্টো দাঁত হবে ঝকঝকে সাদা ও সুন্দর। রান্নাঘরের এই গো-প-ন মন্ত্রটি সবার সঙ্গে ভাগ করবেন না যেন । রেখে দেবেন শুধু আপনার মধ্যে এবং শত ভি-ড়ের মাঝেও হাসবেন প্রাণখোলা সাদা দাঁতের ঝকঝকে হাসি ।









