আমাদের মধ্যে অনেকেই বাড়িতে ছোট্ট করে সুন্দর করে একটা বাগান তৈরি করে থাকে। সেই বাগানে যেমন ফুল গাছ থাকে তেমনি তার পাশাপাশি তাকে বিভিন্ন ফলের গাছ । ১২ মাস পাওয়া যায় এই ধরনের ফলের গাছ সাধারণত বাগানে রাখতে পছন্দ করে অনেকে। তবে অনেক





ক্ষেত্রে বাড়িতে পর্যাপ্ত পরিমাণে জায়গা না থাকার দরুন আর বাগান তৈরি করা হয়ে ওঠে না। সে ক্ষেত্রে বাইরে থেকেই বা বাজার থেকে কিনে আনতে হয় পছন্দের ফসলগুলি যেগুলো হয়তো বাড়িতে জায়গা থাকলে বাগানে চাষ করে নেওয়া যেত ।কিন্তু এই মুহূর্তে আপনাদের সামনে





আমি বলতে চলেছি যে আপনার বাড়িতে পর্যাপ্ত পরিমাণে জায়গা না থাকলেও আপনি নিমিষের মধ্যে আপনার পছন্দের ফসলটি চাষ করতে পারবেন এবং এটি চাষ হবে একটি ছোট্ট টবে । আমাদের মধ্যে অনেকেই বাড়িতে শশা গাছ চাষ করতে খুব বেশি পছন্দ করি, কারণ শশা উচ্চ র’ক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে, হার্ট ভালো রাখতে সাহায্য করে, হজম শ’ক্তি বৃদ্ধি করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। তাই শশা গাছ চাষ





করতে আমাদের মধ্যে অনেকেই পছন্দ করে থাকেন। এই শশা গাছ চাষ করার জন্য আপনাকে বেশি ঘাম ঝরাতে হবে না অর্থাৎ বেশি পরিশ্রম করতে হবে না । প্রথমে নার্সারি থেকে কিছু উচ্চমানের শসা বীজ কিনে নিয়ে আসুন । তারপরে সেগুলিকে টবের মধ্যে প্রতিস্থাপন করুন । কিন্তু তার আগে টবের মাটি তৈরি করে রাখা দরকার । শসা সাধারণত দোআঁশ মাটিতে হয়ে থাকে । তাই ভালো করে দোআঁশ মাটির সাথে





গোবর সার মিশিয়ে মাটি থেকে ঝুরঝুরে করে নিন । তারপর ওই মাটির মধ্যে শসা বীজ গু’লি ভালো করে প্রতিস্থাপন করুন । শশা গাছ একটি লতানো গাছ তাই একটু বড় হলেই মাচা তৈরি করে রাখুন । যাতে শসা গাছটি পূর্ণতা পায় । খেয়াল রাখবেন শসা গাছের গোড়ায় যেন কোন





আগাছা না জন্মায় । এর পাশাপাশি মাঝে মাঝেই সরিষা গাছের খোল পোড়া দিলে আরো তরতাজা হয়ে উঠবে । এরকম ভাবে বেশ কয়েক মাস যত্ন সহকারে লালন করলে আপনি উচ্চমানের শসা পেতে পারেন বাড়িতে বসে।









