বর্তমানে করোনা প্রবাহে অনেকেই ভু-গ-ছে-ন অর্থনৈতিক স-ম-স্যা-য়।কিন্তু স-মস্যা যখন আছে তার সমাধানও আছে। আপনি কি জানেন সামান্য কিছু টাকায় আপনি মাশরুম চাষ শুরু করে প্রচুর পরিমাণে অর্থ লাভ করতে পারেন। আসুন জেনে নিই বিস্তারিত তথ্য গু-লি। প্রথমেই





এক চাষির কথা জেনে নেওয়া যাক যিনি সাফল্য পেয়েছেন এই চাষ করে। সাতক্ষীরা শহরতলী এলাকার বাসিন্দা সাদ্দাম হোসেন। দু’বছর আগে তিনি মাশরুম চাষ শুরু করেছিলেন। সদর কৃষি অফিসে ন্যাশনাল সার্ভিসের চাকরির সুবাদে কৃষি কর্মকর্তা আমজাদ হোসেনের সঙ্গে তার





পরিচয় হয়। মাশরুম চাষের সুফল জানতে পেরে তিনি চাষ শুরু করেন। ফলাফল স্বরূপ গত তিন মাসে প্রায় ৫০০০০ টাকা আয় করেছেন। যদিও বছর দুই আগে এই চাষ শুরু করেছেন তিনি তবে, গত এক বছর থেকে বাণিজ্যিকভাবে মাশরুম চাষ করছেন সাদ্দাম। এই মাশরুম





চাষীর কথায়, বর্তমানে তার কাছে মাশরুমের ২০০ স্পন প্যাকেট রয়েছে। দাঁত থেকে ৪০০ কেজি পর্যন্ত মাশরুম উৎপাদন সম্ভব।প্রতি কেজি মাশরুম ৩০০ টাকায় বিক্রি হয়।মার্কেটিং করার জন্যও ক্রেতাও পেয়েছেন তিনি।তিনি এও জানিয়েছেন মাত্র ৩০ হাজার টাকায় দেয়নি এই জাস্ট শুরু করেছিলেন অথচ এখন প্রত্যেক মাসে প্রায় ৫০ হাজার টাকার বেশি আয় হয়। এছাড়া সাতক্ষীরায় মাশরুমে প্রচুর ক্রেতাও রয়েছেন।





মির্জাপুর এলাকার লিভার পাল বলেন ৫০ হাজার টাকা খরচ করে এবার প্রথম মাশরুম চাষ করেছি।তিনি আশা করছেন মাশরুম বিক্রি করে প্রায় আড়াই লক্ষ টাকার মত আয় হবে তার। সাতক্ষীরা ন্যাশনাল ব্যাংকের জুনিয়র কর্মকর্তা মশিউর রহমান জানান, তিনি মাশরুম খেতে খুব ভালোবাসেন। কিন্তু সাতক্ষীরায় আসার পর তিনি কোথাও মাশরুম খুঁজে পাননি। তারপর যখন জানতে পারেন যে এক তরুণ মাশরুম চাষ





করছে তখন তিনি সেখান থেকে মাশরুম সংগ্রহ করা শুরু করেন। সাতক্ষীরা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক বলেন, মাশরুম একটি ঔষধি গুণসম্পন্ন সবজি।মাশরুম চাষের মাধ্যমে স্বাবলম্বী হয়ে অর্থনৈতিক স-ম-স্যা থেকে মুক্তি লাভের সুযোগ রয়েছে।এমনকি এই চাষের সঙ্গে যুক্ত চাষীদের কৃষি দপ্তরের থেকে সাহায্য মিলবে এমনটাও জানানো হয়েছে কর্তৃপক্ষের তরফে।









