গরমে শরীর সুস্থ রাখতে লাঞ্চে রাখুন টক দই
Image: google

গরমে শরীর সুস্থ রাখতে লাঞ্চে রাখুন টক দই!

গরমে নিত্য ডায়েটে সঙ্গে রাখুন রায়তা, লস্যি, টক দইয়ের ছাঁচ কিংবা শুধুই এক বাটি টক দই। শরীর থেকে টক্সিন দূর করে শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে টক দই।শহরে গরমের তাপমাত্রা ক্রমশই বাড়ছে। আর এই গরমে শরীরকে ভিতর থেকে ঠান্ডা রাখতে টক

দইয়ের জবাব নেই। ফলের সঙ্গে টক দই মিক্সারে দিয়ে ঘুরিয়ে নিলেই রেডি হেলদি ব্রেকফাস্ট। কিংবা মাছ, মাংস রান্নায় টক দই আলাদা স্বাদ এনে দেয়। বিরিয়ানির সঙ্গে রায়তা তো হলে তো পুরো জমেই যায়। টক দইয়ে রয়েছে নানা উপকারী গুণাগুণ। যা আমাদের রোজ কার ডায়েটে রাখলে শরীর থাকবে সুস্থ। টক দই হজমে সাহায্য করে। একাধিক গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে টক দইয়ে থাকা ব্যাক টেরিয়া

গুলি আমাদের ইমিউন সিস্টেমকে ভালো রাখে টক দই পেপটিক আলসার নিরাময়ে সাহায্য করে, কোলেস্টরল নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। শরীর থেকে টক্সিন দূর করত টক দইয়ের জবাব নেই। গরমে নিত্য টক দই শরীর থেকে টক্সিন দূর করে এবং শরীরকে সুস্থ রাখে। শরীর ডি-টক্সিফাই করতে টক দইয়ের ব্যবহার দেখে নিন, টক দইয়ের ছাঁচ বানান: নিত্য ডায়েটে দইয়ের ছাঁচ অন্তর্ভুক্ত

করুন। এতে আপনার অ্যাসিডিটি কমবে। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হবে। হজমে সহায়তা করবে। শরীর ঠাণ্ডা থাকবে। ছাঁচের সঙ্গে অল্প জিরে ও নুন মিশিয়ে খান তাতে স্বাদ আরও বৃদ্ধি পাবে। টক দইয়ের সঙ্গে বাদাম ও ফল মিশিয়ে খান: টক দইয়ের সঙ্গে বাদাম বা ফল মিশিয়ে খেলে এর গুন আরও বৃদ্ধি পায়। গরমে শরীর সুস্থ ও শীতল থেকে। টক দই দিয়ে স্মুদি বানিয়ে ফেলুন: টক দইয়ের সঙ্গে

নিজের পছন্দসই ফল দিয়ে বানিয়ে ফেলুন স্মুদি। যা একটি অত্যন্ত হেলদি ব্রেকফাস্ট। ওয়ার্ক আউটের পর এই স্মুদি পান করতে পারেন। ঘরেই পাতুন টক দই: বাইরের কেনা টক দইয়ের থেকে ঘরে পাতা টক দইয়ের উপকরিত গুন বহুগুণ বেশি। দোকানের কেনা ফুল ক্রিম

মিল্ক টক দই ওজন বৃদ্ধি করে। ফলে উপরিউক্ত পদ্ধতি গুলি থেকে উপকারিতা পাবেন যদি সেগুলি ঘরে পাতা টক দইয়ের সাহায্যে ব্যবহার করেন। ঘরে পাতা টক দইয়ের স্বাদ এবং স্বাস্থ্যকরী গুন অনেক বেশি।
ডিসক্লেইমার: প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র সচেতনতার উদ্দেশ্যে লেখা হয়েছে। কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে বিশেজ্ঞের পরামর্শ নিন।

Check Also

তরুণদের মাঝে হৃদরোগ বাড়ছে যে কারণে

তরুণদের মাঝে হৃদরোগ বাড়ছে যে কারণে

তরুণদের মধ্যে বেড়ে চলেছে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন, অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভাস ও …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *