এখন চলছে বর্ষা মৌসুম। এ সময়ে সমুদ্র থেকে ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ নদীতে আসে ডিম দিতে। এ সময়ে বাজারে প্রচুর ইলিশ পাওয়া যায়। বছরের অন্যান্য সময়ের চেয়েএখন ইলিশের দামও অনেক কম।তবে বাজারের সমুদ্রের হিমায়িত ইলিশ আর নদীর টাটকা ইলিশ অনেকেই





চিনতে পারেন না। জেনে নিন নদীর টাটকা ইলিশ চেনার সহজ উপায়। নদীর টাটকা ইলিশ বিশেষ করে পদ্মা আর মেঘনার ইলিশের রঙ উজ্জ্বল রূপালি। অন্যদিকে হিমায়িত সমুদ্রের ইলিশের রঙ অনুজ্জ্বল, ফ্যাকাশে ধরনের। পদ্মা-মেঘনায় যেসব ইলিশ পাওয়া যায় তা হয় গোলাকার। অর্থাৎ, মাছের পেটের অংশ হয় মোটা আর চওড়া। কিন্তু সমুদ্রের ইলিশের পেটের দিকটা সরু হয়। টাটকা ইলিশের চোখ





স্বচ্ছ আর উজ্জ্বল হয়। হিমঘরে রাখা ইলিশের চোখ ভেতরের দিকে ঢুকে থাকে। আর ঘোলাটে হয়। টাটকা ইলিশ শক্ত থাকে। অনেক সময় বাজারে দেখা যায়, ইলিশ মাছ বাঁকা হয়ে আছে। এটাই হলো সদ্য ধরা ইলিশের সবচেয়ে বড় লক্ষণ।টাটকা ইলিশ হাত দিয়ে উঁচু করে ধরলেও আকারের পরিবর্তন হবে না। অন্যদিকে হিমায়িত বাসি ইলিশ নরম হয়ে যাবে। হাতে দিয়ে পেটের কাছে ধরলেই মাথা ও





লেজ নিচের দিকে হেলে পড়বে। টাটকা ইলিশ শক্ত থাকে। অনেক সময় বাজারে দেখা যায়, ইলিশ মাছ বাঁকা হয়ে আছে। এটাই হলো সদ্য ধরা ইলিশের সবচেয়ে বড় লক্ষণ। টাটকা ইলিশ হাত দিয়ে উঁচু করে ধরলেও আকারের পরিবর্তন হবে না। অন্যদিকে হিমায়িত বাসি ইলিশ নরম হয়ে যাবে। হাতে দিয়ে পেটের কাছে ধরলেই মাথা ও লেজ নিচের দিকে হেলে পড়বে। ইলিশ কেনার আগে অবশ্যই মাছের





কানকো ভালো করে দেখে নেয়া উচিত। টাটকা ইলিশের কানকো হয় টকটকে লাল রংয়ের। আর হিমায়িত বাসি ইলিশ হলে কানকো হবে বাদামি বা কালচে রঙের।









