আপনি কি ফ্যাটি লিভারের সমস্যায় ভুগছেন
Image: google

আপনি কি ফ্যাটি লিভারের সমস্যায় ভুগছেন? তাহলে মেনে চলুন এই ডায়েট

নিয়মিত জাঙ্কফুড খেলে লিভার অতিরিক্ত চর্বি জমে। লিভারকে ভালো রাখা খুবই জরুরি। শরীরের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ লিভার। আর এই লিভারে অতিরিক্ত চর্বি জমেই তৈরি হয় ফ্যাটি লিভার। বর্তমানে ফাস্ট লাইফস্টাইলের জন্য অনেকেই ফ্যাটি লিভারে আক্রান্ত। ঠিক সময় ঠিক

চিকিৎসা না হলে, লিভারে সিরোসিস বা ক্য়ানসারও হতে পারে। ফ্যাটি লিভারকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য ভালো ডায়েট মেনে চলা আবশ্যক। ফ্যাটি লিভারকে ঠিক রাখতে ফল,শাকসবজি ও সামুদ্রিক মাছই হবে আপনার অস্ত্র। দ্রুত ওজন বৃদ্ধি, খিদে না পাওয়া, ভুড়ি বেড়ে যাওয়া, শরীরে

ক্লান্তিভাব, হজমের গন্ডগোল ও মাথাব্যথা। এই লক্ষণগুলি ফ্যাটি লিভারের অন্যতম কারণ। ফ্যাটি লিভার মোকাবিলা করার জন্য কম চর্বি যুক্ত খাবার খান, লিভারে চর্বি জমলে চিকিৎসকদের পরামর্শ নেওয়া অবশ্যই প্রয়োজন কিন্তু পাশাপাশি ডায়েট মেনে চলুন। ফ্যাটি লিভার থেকে কখনই পুরোপুরি রেহাই পাবেন না, তবে স্বাস্থ্যকর খাওয়াদাওয়ার মাধ্যমে তা নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

এই পাঁচ খাবারে নিয়ন্ত্রণে থাকবে আপনার ফ্যাটি লিভার:
ওটস: ওটস সুগার লেভেল কন্ট্রোল করে ও শরীরে চর্বি জমতে দেয় না। ওটস স্বাস্থ্যকর খাদ্য, ফ্যাটি লিভার ভালো রাখতে প্রতিদিন সকালে ওটস খান।

অ্যাভোকাডো: অ্যাভোকাডোতে রয়েছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, যা ফ্যাটি লিভার কমাতে এবং লিভারকে ভালো রাখতে সাহায্য করে।
রসুন: ফ্যাটি লিভার রোগের জন্য রসুনের উপকারিতা খুব গুরুত্বপূর্ণ। রসুন ফ্যাটি লিভার আক্রান্ত ব্যক্তিদের ওজন এবং চর্বি কমাতে সহায়তা করতে পারে।

শাকসবজি: পালং শাক এবং ব্রকোলির মতো সবুজ শাকসবজি লিভারে চর্বি জমে থাকা কমাতে পারে। সবুজ শাকসবজিতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ফাইবার আছে। ফ্যাটি লিভার রোগ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য় করতে শাকসবজি খাওয়া দরকার।
গ্রিন টি: আপনার ওজন কমানোর জন্য প্রতিদিন গ্রিন টি পান করুন। গ্রিন টি অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ, ক্ষতিকারক টক্সিন থেকে রক্ষা করে লিভারকে।

সামুদ্রিক মাছ: খেতে হবে পমফ্রেট, সহ সামুদ্রিক মাছে। এই মাছগুলির মধ্যে ওমেগা -৩ ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে প্রচুর পরিমাণে। সামুদ্রিক মাছ লিভারের চর্বি কমিয়ে দেয়।

Check Also

তরুণদের মাঝে হৃদরোগ বাড়ছে যে কারণে

তরুণদের মাঝে হৃদরোগ বাড়ছে যে কারণে

তরুণদের মধ্যে বেড়ে চলেছে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন, অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভাস ও …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *