যে ৭টি লক্ষণ বলে দেবে আপনি অধঃপতনের দিকে যাচ্ছেন!
Image: google

যে ৭টি লক্ষণ বলে দেবে আপনি অধঃপতনের দিকে যাচ্ছেন!

বর্তমান সমাজে মানুষ খুবই ব্যস্ত। সবসময় তারা অফিস আর বাড়ি নিয়েই কাটিয়ে দেয়। কিন্তু প্রত্যেকেরই নিজেদের একটা জীবন আছে। সেই জীবনে তারা অনেক কিছু করতে চায়,

কিন্তু কিছু করতে পারে না। আপনিও চিন্তা করে দেখুন, আপনার জীবন যেভাবে চলছে সেভাবে কি আপনি ভালো আছেন? আপনার কি ইচ্ছা করে না একটু বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিতে? একটু টিভি দেখতে, ছুটির দিনে একটু খোলা হাওয়ায় ঘুরতে যেতে সকলেরই ভালো লাগে। আসলে

আপনিও এই জীবনে সুখী নন। আপনিও এই এক ঘেয়েমি জীবন থেকে মুক্তি পেতে চান। এইভাবে চলতে থাকলে আপনার জীবন কি কি অধঃপতনের দিকে এগোচ্ছে সেগুলি একটু জেনে নেওয়া যাক। ১. নতুন কোন ঘটনাই আপনাকে আগ্রহী করে তোলে না। আপনি মনে করেন যে পৃথিবীতে এমন কোন ঘটনাই নেই যা আপনাকে অবাক করে তুলবে। ২. আপনি আপনার নিজের যত্ন নিতে পারেন না। ঠিকঠাক বাড়ি ঘর

গোছাতে পারেন না। আপনার এই দুটি লক্ষণ দেখে বোঝা যাচ্ছে আপনি সব কিছু থেকে দূরে সরে থাকতে চান। আপনি ভালো নেই। ৩. সকালে আপনি সবে মাত্র অফিসে গিয়ে কাজ শুরু করেছেন, আর এর মধ্যেই আপনি চিন্তা করতে শুরু করেছেন কখন আপনার কাজ শেষ হবে। আপনি আপনার অপছেন্দের কারন আগে বের করুন, তাহলেই আপনার পছন্দটা জানতে পারবেন। ৪. আপনি সব কিছুতেই রেগে

যাচ্ছেন, কথায় কথায় বিরক্ত হয়ে পরছেন। আপনি সহজেই মেজাজ হারিয়ে ফেলছেন। কেউ কিছু বললে আপনি কেঁদে ফেলছেন, প্রচণ্ড ক্রোধে আপনি ভেঙ্গে পরছেন। ৫. আপনি সমস্যা থেকে মুক্তির জন্য মদ, সিগারেট, অতিভোজন ইত্যাদি খারাপ অভ্যাস গুলো রপ্ত করছেন। এর ফলে আপনার জীবনে সামাধান হবে না বরং চেহারার পরিবর্তন হবে। ৬. আপনি নিজের মধ্যে সব সময় স্বপ্ন দেখতে থাকেন। অতীত বা

বর্তমান যাই হোক সব কিছু নিয়েই সব সময় আপনি ভাবতে থাকেন। আপনি মনে করেন আপনার খারাপ সময় কবে শেষ হবে। দিন কেটে যায়, মাস কেটে যায়, বছর শেষ হয়ে যায়। আপনি সব সময় ভালো সময়ের অপেক্ষা করছেন। ৭. প্রত্যেকেরই খারাপ মেজাজের সাথে ডিল করার জন্য তাদের নিজস্ব প্রমাণিত উপায় রয়েছে। অনেকেই ব্যাগে ঘুসি মারে, অনেকে পার্কে বেড়াতে যায় এবং অনেকে আবার তাদের বেড়ে ওঠা শহরে ভ্রমণ করে আধ্যাত্মিক শক্তি পুনরুদ্ধার করে।

Check Also

আকর্ষণীয় ফিগার

আকর্ষণীয় ফিগার পেতে চাইলে যা করবেন

আগেকার দিনে সুস্বাস্থ্যের অধিকারী বলতে বোঝাতো নাদুস-নুদুস চেহারার মানুষ। যুগের সাথে মানুষের চাওয়া-পাওয়া বদলে গেছে। …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *