স্বাভাবিক ভাবেই হৃদরোগে আক্রান্ত ব্যক্তিকে কি করতে হবে তা অনেকেই বুঝতে পারেন না। যার ফলে বেশিরভাগ হৃদরোগে আক্রান্ত ব্যক্তিই মারা যান। কিন্তু একটু সচেতনতাই খুব সহজে হৃদরোগে আক্রান্ত ব্যক্তির জীবন রক্ষা করতে পারে। জেনে অবাক হবেন- শুকনা গোল মরিচের
গুঁড়োই হৃদরোগে আক্রান্ত ব্যক্তির জীবন বাঁচতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক জন ক্রিস্টোফার বলেন, এটা খুব সহজভাবে ও দ্রুত মানুষের জীবনরক্ষা করার অন্যতম উপায়। চলুন তবে জেনে নেয়া যাক উপায়টি- প্রথমে একটি গ্লাসে পানি নিন। এতে কিছু পরিমাণ
গোল মরিচের গুঁড়ো নিয়ে নাড়ুন। অবশ্যই মনে রাখতে হবে, মিশ্রণটি এমনভাবে করতে হবে যেন এটি অনেক বেশি ঝাল লাগে। এরপর মিশ্রণের কয়েক ফোঁটা হৃদরোগে আক্রান্ত ব্যক্তির জিহবার নিচ দিয়ে মুখে দিন। ব্যস ৬০ সেকেন্ডের মধ্যে দেখবেন হৃদরোগ আক্রান্ত ব্যক্তি ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে উঠছেন। সত্যি কি তেঁতুল রক্ত পানি করে?? তেঁতুলের নাম শুনলে সবারই জিভে পানি আসে! এই ফলটি বসন্তকালে হলেও
এদেশে সারা বছরই তেঁতুল পাওয়া যায়। অনেকেরই ধারণা, তেঁতুল খেলেরক্ত পানি হয়। এবং এটি বেশি খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। আধুনিক ডাক্তারদের মতে, এ ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। তেঁতুল উচ্চরক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি হৃদরোগীদের জন্য খুব উপকারী। এতে রয়েছে প্রচুর পুষ্টি ও ভেষজ গুণ। চলুন জেনে নেয়া যাক এর উপকারিতা সম্পর্কে- তেঁতুলেরসঙ্গে রসুন মিশিয়ে খেলে রক্তের কোলেস্টরেল কমে। শরীরের মেদ
ঝরিয়ে ওজন কমাতে সহায়তা করে। হজমে সহায়তা করে। আমাশয়, কোষ্ঠকাঠিন্য ও পেট গরম সমস্যার সমাধান করে তেঁতুল। পেটের বায়ু, হাত পা জ্বলায় তেঁতুলের শরবত অনেক উপকারী। তেঁতুল গাছের বাকল লাগালে ক্ষত সারে। বুক ধড়ফর করা, মাথা ঘোরানো রোগে তেতুল উপকারী। পাকা তেঁতুল কাশি সারায়। কৃমিনাশক ও চোখ উঠা সারায় তেঁতুল পাতার রস। এছাড়াও তেঁতুলের পাতা ম্যালেরিয়া জ্বর সারায়। মুখে
ঘাঁ হলে তেঁতুলের পানিতে কুলি করলে উপকার পাওয়া যায়। মস্তিষ্কের জন্য বেশ উপকারী এটি। ক্যান্সার সারাতেও সাহায্য করে তেঁতুল।এটি খিদে বাড়ায় এবং বমি ভাব দূর করে। শিশুদের পেটের কৃমি দূর করে।বাত ও জয়েন্টের ব্যথা দূর করে।সর্বোপরি মানবজীবনের পরম উপকারী হলো তেঁতুল ।