রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে প্রয়োজন ভিটামিন সি। এই ভিটামিন সি’র চাহিদা পূরণ করতে পারেন লেবু থেকে। তবে অনেক লেবু একসঙ্গে কিনে রাখলে শুকিয়ে যায় ও কালচে রঙ ধারণ করে। তাই লেবু





সংরক্ষণের জন্য প্রয়োজন সঠিক পদ্ধতি। আসুন জেনে নিই দীর্ঘদিন লেবু সংরক্ষণের কয়েকটি পদ্ধতি– ১. রেফ্রিজারেটরে লেবু সংরক্ষণ করতে পারেন। রেফ্রিজারেটরে লেবু এক সপ্তাহ পর্যন্ত ভালো থাকে। ২. লেবু এক মাস সংরক্ষণ করতে চাইলে ‘জিপ-টপ’ ব্যাগে আবদ্ধ করে সংরক্ষণ করতে পারেন। এতে লেবু শুকিয়ে যায় না ও প্রায় এক মাসের সতেজ থাকে। ৩. অর্ধেক কাটা লেবু সংরক্ষণ করার জন্য





খাবার পেঁচানোর প্যাকেট বা আবদ্ধ কোনো কৌটায় সংরক্ষণ করুন। এই লেবু কয়েক দিন ভালো থাকে। ৪. একটি কাচের পাত্রে পানি দিয়ে তাতে সব লেবু রেফ্রিজারেটরে রাখলে কয়েক দিন ভালো থাকবে। ৫. লেবুর রস রেফ্রিজারেটরে কয়েক দিন পর্যন্ত সংরক্ষণ করতে পারেন। এই রস রান্না, বেইক করার কাজে ব্যবহার করতে পারেন। ৬. লেবুর রস বরফ করে রাখতে পারেন। প্রয়োজনের সময় ব্যবহার করতে পারেন। ৭. লেবু টুকরা করে কেটে একটা বায়ুরোধী পাত্রে সংরক্ষণ করুন। এক সপ্তাহ পর্যন্ত ভালো থাকবে।





আসুন জেনে নিন লেবুর অসাধারণ কিছু উপকারিতা-
ক্যান্সার প্রতিরোধ করে লেবুতে রয়েছে বিভিন্ন পুষ্টি উপাদানের সমারোহ যা শরীরকে বিভিন্ন ক্যান্সারের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে সাহায্য করে। নিয়মিত লেবু খাদ্যতালিকায় রেখে আমারা ক্যান্সারের হাত থেতে রক্ষা পেতে পারি। 1. পাকস্থলীকে সুস্থ রাখে যারা পেটের





গোলযোগে ভুগছেন তাদের জন্য লেবু আদর্শ টনিক। পেটের গোলযোগের মধ্যে ডায়রিয়া, বদহজম, কোষ্টকাঠিন্য, আমাদের অস্বস্তিতে ফেলে দেয়, শুরুতে এক গ্লাস লেবু+লবন পানি আপনাকে এই যন্ত্রনা থেকে মুক্তি দেবে। লেবুর সঙ্গে এক চা চামচ মধু হলে আরো ভাল। 2. ফুসফুসের জন্য ভাল লেবু ফুসফুসের যত্ন নেয় এবং শরীর থেকে বিষাক্ত দ্রব্য বের করে দেয়, লেবু শরীরের চর্বি ও লিপিডের মাত্রা কম রাখে। ক্ষত সারায় লেবুর উচ্চ ভিটামিন যা শরীরের রোগ প্রতিরোধী ক্ষমতা বৃদ্ধি করে যে কোন ভাইরাস জনিত ইনফেকশন যেমন





ঠান্ডা, সর্দি, জ্বর দমনে লেবু খুব কার্যকারী, মুত্রনালীর ক্ষত সারাতেও লেবুর গুরুত্ব রয়েছে। হাইপার টেনশন কমায় যারা খাবারে যথেষ্ট পটাশিয়াম গ্রহণ করে না, তারা সহজেই নান রকম হৃদরোগে আক্রন্ত হয়ে পড়ে। লেবুর রসে যথেষ্ট পরিমান পটাশিয়ামরয়েছে যা হাইপার টেনশন কমাতে সাহয্য করে।









