জন্ডিসের যম পাথরকুচি পাতা! এইভাবে ব্যবহার করবেন- পাতা থেকে গাছ হয়! এমনি এক আশ্চর্য গাছের নাম পাথরকুচি। এই আশ্চর্য গাছের গুণাবলী শুনলে আপনিও আশ্চর্য হয়ে যাবেন।





পাথরকুচি পাতা যে কতভাবে আমাদের শ’রীরের উপকার করে থাকে তার ইয়ত্তা নেই। কি’ডনির পাথর অপসারণে পাথরকুচি পাতা : পাথরকুচি পাতা কি’ডনি এবং গলব্লাডারের পাথর অপসারণ ক’রতে সাহায্য করে। দিনে দুই বার ২ থেকে ৩ টি পাতা চিবিয়ে অথবা রস করে খান।





জন্ডিস নিরাময়ে : লিভারের যেকোনো স’মস্যা থেকে র’ক্ষা ক’রতে তাজা পাথরকুচি পাতা ও এর জুস অনেক উপকারী। সর্দি সারাতে : অনেক দিন ধ’রে যারা সর্দির স’মস্যায় ভু’গছেন তাদের জন্য পাথরকুচি পাতা অমৃ’তস্বরূপ পাথরকুচি পাতার রস একটু গরম করে খেলে





সর্দির হাত থেকে র’ক্ষা পাওয়া যায়। পাথরকুচি পাতা পানিতে ফুটিয়ে সেই পানি দিয়ে ক্ষ’তস্থান পরি’ষ্কার করলে ক্ষ’ত তাড়াতাড়ি সেরে যায়। পাথরকুচি পাতা বেটেও কাটাস্থানে লা’গাতে পারেন। এছাড়াও- উচ্চ র’ক্তচা’প নি’য়ন্ত্রণে এবং মুত্রথলির স’মস্যা থেকে পাথরকুচি পাতা মু’ক্তি





দেয়। শ’রীরের জ্বা’লা-পোড়া বা আর্থ্রাইটিস থেকে র’ক্ষা করে। পাথরকুচি পাতা বেটে কয়েক ফোঁটা রস কানের ভেতর দিলে কানের য’ন্ত্রণা কমে যায়। কলেরা, ডাইরিয়া বা র’ক্ত আমাশয় রো’গ সারাতে পাথরকুচি পাতার জুড়ি নেই। ৩ মি.লি. পাথরকুচি পাতার জুসের সাথে ৩ গ্রাম





জিরা এবং ৬ গ্রাম ঘি মিশিয়ে কয়েক দিন পর্যন্ত খেলে এসব রো’গ থেকে উপকার পাওয়া যায়। পাথরকুচি পাতার রসের সাথে গোল মরিচ মিশিয়ে পান করলে পাইলস্ ও অর্শ রো’গ থেকে মু’ক্তি পাওয়া যায়। ত্বকের যত্নে : পাথরকুচি পাতায় প্রচুর পরিমাণে পানি থাকে যা ত্বকের





জন্য খুবই উপকারী। সাথে সাথেই এর মধ্যে জ্বা’লা-পোড়া কমানোর ক্ষ’মতা থাকে। যারা ত্বক সম্ব’ন্ধে অনেক সচে’তন তারা পাথরকুচি পাতা বেটে ত্বকে লা’গাতে পারেন। ব্রণ ও ফুস্কুড়ি জাতীয় স’মস্যা দূ’র হয়ে যাবে।









