এখনকার দিনে টাকা রোজগার করার থেকেও বেশি গুরুত্বপূর্ণ হল সুস্থ সবল জীবন যাপন করা। আমরা সুস্থ সবল জীবনযাপনের জন্য অনেক পন্থা অবলম্বন করে থাকি। এখনকার দিনে চাকরির আকাল-কে নজরে রেখে অনেকেই ব্যবসার প্রতি মনোযোগী হচ্ছেন। সুনিশ্চিত ভবিষ্যতের
![](https://i.imgur.com/GLeZpht.png)
![](https://i.imgur.com/GLeZpht.png)
![](https://i.imgur.com/GLeZpht.png)
![](https://i.imgur.com/GLeZpht.png)
![](https://i.imgur.com/GLeZpht.png)
জন্য চাকরির চেয়ে ব্যবসার বিকল্প যেন অনেকটাই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে হঠাৎ করে। এমনই একজন মানুষ হলেন দেবেশ প্যাটেল। লক্ষ লক্ষ টাকার চাকরি ছেড়ে আজ তিনি ব্যবসা করে পরিণত হয়েছেন একজন সফল জৈবিক চাষী-তে। ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়াশোনা করা দেবেশ প্যাটেল গুজরাটের আনন্দ জেলার বরিয়াভরি গ্রামের বাসিন্দা। একসময় তিনি বিশাল অঙ্কের টাকার চাকরি করতেন। কিন্তু এই আকালের বাজারে
![](https://i.imgur.com/GLeZpht.png)
![](https://i.imgur.com/GLeZpht.png)
![](https://i.imgur.com/GLeZpht.png)
![](https://i.imgur.com/GLeZpht.png)
![](https://i.imgur.com/GLeZpht.png)
তাঁর হঠাৎই ধারণা হয় যে মানুষকে সুস্থ জীবনের পথ বাতলে দিতে পারলে অনেকের উপকার হয়। তাই বড় রকমের চাকরি ছেড়ে তিনি আগ্রহী হয়ে পড়েন জৈব চাষের ব্যাপারে। চাষ করে তিনি হলুদ, আদা, অশ্বগন্ধা, লেবু এবং অন্যান্য সবজি উৎপাদন করে তার ব্যবসা শুরু করেন। এই ব্যবসার মাঝেই দেবেশ হলুদ থেকে এমন একটি ক্যাপসুল প্রস্তুত করেছেন যা মানুষের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সক্ষম। হলুদ
![](https://i.imgur.com/GLeZpht.png)
![](https://i.imgur.com/GLeZpht.png)
![](https://i.imgur.com/GLeZpht.png)
![](https://i.imgur.com/GLeZpht.png)
![](https://i.imgur.com/GLeZpht.png)
ছাড়াও তিনি আরও বেশ কিছু জৈবিক সবজি চাষ করেন যা মানুষের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সক্ষম।দেবেশ একজন কৃষক পরিবারের ছেলে। কৃষক পরিবারের অন্তর্গত হওয়ার কারণে চাষবাস সম্পর্কে অনেক জ্ঞান ছিল। যেহেতু অনেকেই কাঁচা হলুদ খেতে পছন্দ করেন না। তাই তিনি হলুদ ক্যাপসুল তৈরি করার সিদ্ধান্ত নেন। বর্তমানে এই ক্যাপসুলের সরবরাহ শুধুমাত্র গুজরাটে সীমাবদ্ধ থাকলেও
![](https://i.imgur.com/GLeZpht.png)
![](https://i.imgur.com/GLeZpht.png)
![](https://i.imgur.com/GLeZpht.png)
![](https://i.imgur.com/GLeZpht.png)
![](https://i.imgur.com/GLeZpht.png)
পরবর্তীকালে সারা ভারতে সরবরাহ করা হতে পারে এই ক্যাপসুল।এই ক্যাপসুল প্রস্তুত করতে দেবেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীদের পরামর্শ নিয়েছেন। এখনও পর্যন্ত তিনি গুজরাটে ৫০০০ টি ক্যাপসুল করেছেন। তবে ভারতের বাজারে এই ক্যাপসুল এখনও উপলব্ধ না হলেও ইউরোপের কয়েকটি দেশে এই ক্যাপসুল ইতিমধ্যেই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। তাঁর বার্ষিক লাভ বর্তমানে ১.২৫ কোটি টাকা।
![](https://i.imgur.com/GLeZpht.png)
![](https://i.imgur.com/GLeZpht.png)
![](https://i.imgur.com/GLeZpht.png)
![](https://i.imgur.com/GLeZpht.png)
![](https://i.imgur.com/GLeZpht.png)
![](https://i.imgur.com/GLeZpht.png)
![](https://i.imgur.com/GLeZpht.png)
![](https://i.imgur.com/GLeZpht.png)
![](https://i.imgur.com/GLeZpht.png)
![](https://i.imgur.com/GLeZpht.png)