মিষ্টি খেতে ভালোবাসেন নিশ্চয়ই! মিষ্টি খাওয়ার ইচ্ছা অনেকেরই থাকে। তবে লকডাউনের কারণে দোকান থেকে মিষ্টি কিনে খাওয়া সম্ভব নাও হতে পারে। তাই সুস্বাদু রসালো স্পঞ্জ মিষ্টি তৈরি করে নিন ঘরেই। তাও ঘরোয়া সাধারণ উপকরণেই। আর এই মিষ্টি তৈরি করাও





বেশ সহজ। চলুন তবে জে’নে নেয়া যাক রেসিপিটি- উপকরণ: ছানা ১ কাপ, চিনি ৩ কাপ, পানি ৫ কাপ, দুধ ১ টেবিল চামচ। প্রণালী: চুলায় কড়াই দিয়ে পানি ও চিনি জ্বাল দিয়ে পাতলা সিরা তৈরি করে নিন। এবার ছানা ময়ান করে গোল গোল মিষ্টি বানিয়ে নিন। বলকানো সিরায় মিষ্টি দিয়ে আঁচ বাড়িয়ে ঢেকে দিন। এভাবে ১৫ মিনিট জ্বাল দিন। ১৫ মিনিট পর ঢাকনা খু’লে ২ থেকে ৩ মিনিট জ্বাল





দিন। এবার আধা কাপ ঠাণ্ডা পানি গরম সিরার মধ্যে ঢেলে দিন। মাঝে মধ্যে নেড়ে দিন। মিষ্টি সিদ্ধ হয়ে যখন ডুবে থাকবে তখন নামিয়ে আন্দাজমতো ঠাণ্ডা পানি দিয়ে নেড়ে দিন। ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা এভাবে রেখে দিন। ব্যস, তৈরি হয়ে গেলো স্পঞ্জে’র মিষ্টি। এবার পরিবেশন করুন।





নিয়মিত মুড়ি খেলে শরীরে যেসব উপকার পাবেন প্রথমেই বলে রাখি, এটা সকলেই জা’নেন মুড়ি অ্যাসিডটি রো’ধ করে। শ’রীরে যাদের হ’জমের স’মস্যা রয়েছে, যাদের অ্যাসিডিটি হয়, তাদের ক্ষেত্রে মুড়ি খুবই উপকারী। তাই নিয়মিত মুড়ি খেলে অ্যাসিডিটি কমবে। পে’টের স’মস্যায় শুকনো মুড়ি কিংবা ভেজা মুড়ি খেলে তাৎক্ষণিক উপকার পাওয়া যায়। মুড়িতে ভিটামিন বি ও প্রচুর পরিমাণে





মিনারেল থাকায় রো’গ প্রতিরো’ধ ক্ষ’মতা বাড়ায়। পাশাপাশি হৃদরো’গের ঝুঁ’কি কমায়। মুড়ি চিবিয়ে খেতে হয়। এর ফলে দাঁত ও
মাড়ির একটা ব্যায়াম হয়। নিয়মিত মুড়ি খেলে দাঁত ও মাড়ি ভাল থাকে। কারণ, মুড়িতে রয়েছে ক্যালসিয়াম, আয়রন ও ফাইবার, যা হা’ড় শ’ক্ত করে। এছাড়া মুড়িতে রয়েছে শর্করা, যা প্রতিদিনের কাজে শ’ক্তি যোগান দেয়।কম ক্যালরির খাবার খাবেন, আবার





পে’ভরবে, যদি এমনই আপনার ইচ্ছা হয় তাহলে মুড়ি খেতে পারেন। সারাদিন, বাড়িতে, অফিসে যখনই হাল্কা ক্ষু’ধা পাবে, তখন মুড়ি খেয়ে নিলে ক্ষু’ধা মি’টবে, ক্ষ’তিও হবে না। যাদের পে’টের স’মস্যা আছে, তাদের ক্ষেত্রে মুড়ি বিশেষ উপকারি। এছাড়া মুড়িতে সোডিয়ামের পরিমাণ অ’ত্যন্ত কম থাকে। যারা উ’চ্চ র’ক্তচা’পের স’মস্যায় ভো’গেন, তারা মুড়ি খেতে পারেন।









