দই খেতে ভালোবাসেন? তাহলে আপনার জন্য সুখবর। এই গরমে টক দইকে শরীরের উপকারে আরো কিভাবে কার্যকরী বানানো যায় জেনে নিন। সেলিব্রিটি পুষ্টিবিদ রুজুতা দিওয়েকার তার ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডেলে টক দই খাওয়ার উপকারিতা শেয়ার করেছেন। দেহে প্রোবা





য়োটিক হিসেবে কাজ করে দই। আর কিসমিসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে সলিউবল ফাইবার। তাই কিসমিস কাজ করে প্রিবায়োটিক হিসেবে। দুইয়ে মিলে গেলে এই গরমে শরীরে এর থেকে বেশি উপকারী আর কিছু নেই। আসুন জেনে নেওয়া যাক।টক দইয়ের সঙ্গে কিসমিস মিশিয়ে খেলে অন্ত্রে উপকারী ব্যাকটেরিয়ার পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। যার ফলে সার্বিকভাবে স্বাস্থ্যের উন্নতি হয়। দু রকম ভাবে কাজ করে এই





কম্বিনেশন। চিকিৎসকরা বলছেন, পাচন প্রক্রিয়াকে ব্যাহত করে এমন বাজে ব্যাকটেরিয়াকে বিনাশ করে এবং উপকারী ব্যাক টেরিয়া উৎপন্ন করে দই কিসমিসের এই মিশ্রণ।কোন দিন বেশি মশলাযুক্ত খাবার বা রিচ খাবার খেলে বদহজমের আশঙ্কা থেকে যায়। পেট গরম থেকে দেহে নানান পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে। এক্ষেত্রে হজমে সাহায্য করবে দই কিসমিসের সংমিশ্রণ। পেট ঠান্ডা তো করবেই সঙ্গে





অম্বল, গলা বুক জ্বালা থেকেও রেহাই মিলবে।টক দইয়ের সঙ্গে কিসমিস মিশিয়ে খেলে দাঁত ও মাড়ি ভালো থাকবে।দাঁতের উজ্জ্বলতা থেকে পাইরিয়া পর্যন্ত ঠিক করে দিতে পারে। খাওয়ার পরে স্ন্যাক্স হিসেবেও খেতে পারেন দই কিসমিসের মিশ্রণ। দই এবং কিসমিস





উভয়েই হাই ক্যালসিয়াম যুক্ত। বলার অপেক্ষা রাখে না, হাড়ের জোড় বাড়াতে এবং গাঁটের ব্যথা দূরীকরণে খুবই কার্যকরী।ওবেসিটির হাত থেকে রেহাই পেতে ওজন কমাতে খুবই উপকারী দই কিসমিস। শুধু তাই নয় কোলেস্টেরল লেভেল নিয়ন্ত্রণে রাখতে এর জুড়ি মেলা ভার। উচ্চ রক্ত চাপ কমাতেও সাহায্য করবে এই মিশ্রণ।









