ধুলো ময়লা, আবহাওয়া, রোদ এবং সঠিক যত্নের অভাবে চুলের মা’রাত্মক ক্ষ’তি হয়।চুলের ফলিকল স্থা’য়ীভাবে ক্ষ’তিগ্রস্থ হয়ে প’ড়ে। যার ফলে নতুন করে চুল গজানোর (hair growth) হার একেবারেই কমে যায়।এবং চুল পড়ার হার অনেকাংশে বৃ’দ্ধি পায়। এসকল





কারণে চুল হয়ে যায় পাতলা এবং একেবারে নিষ্প্রা’ণ। কিন্তু ঘন, কালো ও লম্বা চুলের সৌন্দর্য সকলেরই কাম্য। এতোসব যন্ত্রণার পরও সামান্য যত্নে চুলের ঘনত্ব এবং সৌন্দর্য বৃ’দ্ধি সম্ভব। সপ্তাহে মাত্র ২/৩ দিন খানিকটা সময় বের করে নিয়ে দুটো হেয়ার মাস্কের ব্যবহারেই পেতে পারেন ঘন, কালো ও উজ্জ্বল চুল। পদ্ধতিঃ ২০০ গ্রাম সরিষার তেল একটি পাত্রে নিয়ে চুলায় বসিয়ে দিন। এবার এতে





১ কাপ পরিমাণ মেহেদী তাজা পাতা দিয়ে জ্বাল দিতে থাকুন। যখন দেখবেন মেহেদী পাতা পুড়ে কালো হয়ে গিয়েছে তখন তা চুলা থেকে নামিয়ে ছেঁকে ঠাণ্ডা করে নিন। একটি এয়ার টাইট বোতলে এই তেল সংরক্ষণ করুন। এই তেল সপ্তাহে ৩ দিন চুলে লা’গান। সব চাইতে ভালো ফল পাবেন সারারাত চুলে তেল লা’গিয়ে রেখে সকালে সাধারণভাবে শ্যাম্পু (shampoo) করে চুল ধুয়ে ফেললে। ডিম ও





অলিভ অয়েল- Eggs and olive oil চুলের ঘনত্ব ব্রদ্ধির জন্য ডিম ব্যবহার হয়ে আ’সছে অনেক প্রাচীন কাল থেকেই। ডিমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন যা চুল পরা রো’ধ করে। এছাড়া ডিমে আরও রয়েছে সালফার, জিংক, আয়রন, সেলেনিয়াম, ফসফরাস ও আয়োডিন যা নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে চুলের ঘনত্ব বাড়ায়।পদ্ধতিঃ একটি বাটিতে একটি ডিমের সাদা অংশ নিন। এতে ১ চা





চামচ অলিভ অয়েল(জলপাই তেল) ও ১ চা চামচ মধু নিন( চুলের দৈর্ঘ্য ও পরিমাণ অনুযায়ী অলিভ অয়েল ও মধুর পরিমাণ বাড়াতে পারেন)। তারপর উপকরণগুলো খুব ভালো করে মেশান। যখন এটি মসৃণ পেস্টের আ’কার ধারন করবে তখন এত ব্যবহার উপযোগী হবে। মসৃণ পেস্টের মত হয়ে গেলে মাথার ত্বকে আলতো ঘষে মি’শ্রণটি লা’গিয়ে ফেলুন। ২০ মিনিট পর প্রথমে ঠাণ্ডা পানি ও পরে শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে অ’ন্তত ১ বার এটি ব্যবহার করার চেষ্টা করুন। ভালো ফল পাবেন।









