সুস্থ থাকতে এই নিয়ম মেনে রান্না করুন, অসুখ-বিসুখ দূরে থাকবে!
Image: google

সুস্থ থাকতে এই নিয়ম মেনে রান্না করুন, অসুখ-বিসুখ দূরে থাকবে!

রান্নার ব্যাপারে পদ্ধতিগত কিছু ভুলের জন্যই আমরা অসুখই ডেকে আনি। বিশেষজ্ঞরা বলেন, শুধুমাত্র ডায়েট ফলো করলেই হবে না, অসুখ এড়াতে বাদ দিতে হবে সেই সব ভুলও। আসলে রান্নার গুরুত্বপূর্ণ উদ্দেশ্য হল সহজপাচ্য এবং সুস্বাদু করে তোলা। আমারা সকলেই

রান্না করার সেরা বিকল্প কী তা সন্ধান করে চলি। দ্রুত খাবার যাতে তৈরি করা যায় এবং শরীর তা থেকে উপকার পেতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে এই Cooking Tips-গুলি মেনে চলুন। হার্ভার্ড হেলথ পাবলিশিং-এ একটি নিবন্ধ প্রকাশ করা হয়। যেখানে স্বাস্থ্যকর উপায়ে রান্না করার কৌশল আলোচলা করা হয়েছে। রেড মিট এখন অনেকেই খান না, হৃদরোগ, হাই প্রেশার, কোলেস্টেরল ইত্যাদির প্রকোপ

বাড়তে পারে এই রেড মিট থেকে। খাবার রান্না করলে কিছুটা হলেও পুষ্টিগুণ কমে, সে আপনি যেভাবেই রান্না করুন না কেন৷ তবে টমেটো, গাজর, মিষ্টি আলু, পালং, লঙ্কা এগুলি সাধারণত কাঁচা খাওয়া হয়। সে জন্য পৃথিবীর বিভিন্ন দেশেই কাঁচা শাক–সবজি–ডিম ইত্যাদি খাওয়ার চল আছে৷ সেদ্ধ খাবার স্বাস্থ্যকর হলেও দিনের পর দিন মুখে রুচবে না। আবার ভুল পদ্ধতিতে সেদ্ধ করলে পুষ্টি মাঠে মারা যাবে৷তেল-মশলা বা ভাজাভুজি জাতীয় খাবার কেমন করে তৈরি করলে তা স্বাস্থ্যকর হয়ে উঠতে পারে, জেনে নিন-

ভাজা খাবারের উপকারিতা-
আপনি কড়াইতে সামাণ্য তেল দিয়ে নেড়ে-চেড়ে সবজি এবং মাংস একসঙ্গে সব রান্না করতে পারেন। এতে আপনার প্লেটটিও দেখেত সুন্দর হবে আর পুষ্টিকরও হবে। আপনি সহজেই সতে করে রান্না করতে পারেন। কারণ এতে আপনাকে শুধুমাত্র উপাদানগুলো কেটে

রান্না করতে হবে। এই পদ্ধতিতে রান্না করা খাবারে তেলের ব্যবহার কম থাকে যা উপাদানগুলিকে স্বাস্থ্যকর ও কম ফ্যাট তৈরি হয়। ফ্রাই করার সময় খাবার উচ্চ তাপমাত্রায় রান্না করা হয়। এতে কাঁচা থাকার ভয় নেই।পুরোপুরি রান্না হয়ে গেলে ফুড পয়জনিং হওয়ার আশঙ্কাও কমে।

কী ভাবে ফ্রাই করবেন?
ভাজার জন্য, উচ্চ তাপমাত্রা সহনশীল তেল ব্যবহার করুন, যেমন সূর্যমুখী তেল, চীনাবাদাম তেল, ক্যানোলা তেল ইত্যাদি।ভাজার সময় পালং শাক, মটর, ফুলকপি, গাজর ইত্যাদি বিভিন্ন ধরনের শাকসবজি যোগ করুন। মনে রাখবেন আপনার প্লেট যেন সম্পূর্ণ রঙিন হয়। আপনার প্লেটে প্রোটিনের পরিমাণ ভালো রাখতে, আপনি এতে চর্বিহীন মাংস অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন। চর্বিহীন মাংসের কিছু বিকল্প হল

চিকেন, স্যামন, টার্কি এবং চিংড়ি। আপনার খাবারের স্বাদ নিতে কম-সোডিয়াম সয়া সস এবং কম চিনির মশলা ব্যবহার করুন। আপনি আপনার রেসিপিতে দই, বাটারমিল্ক বা দই যোগ করতে পারেন। এটি শুধুমাত্র খাবারকে সুস্বাদু করে তুলবে না। এতে পুষ্টির পরিমাণও বাড়বে।

Check Also

৬টি সহজ টিপস, যা আমরা অনেকেই জানি না!

৬টি সহজ টিপস, যা আমরা অনেকেই জানি না!

1. সহজেই ভালো-খারাপ ডিম চেনার উপায় : শহরের এই কাজের চাপে বারে বারে দোকানে যাওয়া …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *