ভাতের ফ্যান দিয়ে জাপানি পদ্ধতিতে ত্বকের সৌন্দর্য দ্বিগুণ বৃদ্ধি পাবে এইভাবে – আমারা প্রায় কম-বেশি সবাই সুন্দর থাকতে চাই। আর এর জন্য কত কিছুই না করি। বিশেষত মহিলারা। এর জন্য আমরা পার্লারে যাই, খরচাও করি অনেক টাকা। অথচ এমন অনেক ঘরোয়া পদ্ধতিই





আছে যেগুলিব্যবহার করে আমরা পার্লারে না গিয়ে কিংবা দামি কসমেটিকস না ব্যবহার করেও দিব্যি সুন্দর থাকতে পারি। যেমন ভাতের ফ্যান। আমরা সাধারণত ভাতের ফ্যান বা মাড় ফেলে দি। অথচ, ভাতের মাড় ফেলে না দেয়াই বুদ্ধিমানের কাজ। চীন ও জাপানে ভাতের মাড় নিয়ে





যথেষ্ট গবেষণা হয়েছে এবং হচ্ছে। ভাতের ফ্যান ত্বকের জন্য যে কতটা উপকারী তা অনেকেরই জানা নেই। ভাতের মাড় কীভাবে ত্বককে রক্ষা করে জানেন? ১. ভাতের মাড় দিয়ে মুখ ধুলে, মুখ পরিষ্কার থাকে। ২. মুখের ত্বকে যেই ছোট ছোট ক্ষত থাকে তা সাড়াতে ভাতের মাড় খুব উপকারী। ৩. ভাতের মাড় দিয়ে চুল পরিষ্কার করুন দেখবেন চুল অনেক উজ্জ্বল হবে। ৪. জলে ভালো করে মুখ ধুয়ে ভাতের মাড়ের মাঝে





তুলো ভিজিয়ে সমস্ত মুখে লাগাবেন। এটি টোনার হিসেবে কাজ করবে। ৫. ত্বককে ফর্সা করতে সাহায্য করে। ৬. ত্বকে ময়েশ্চেরাইজার এবং এন্টিঅক্সিডেন্টের কাজ করে এবং এতে অতিবেগুনী রশ্মি শোষণের ক্ষমতা রয়েছে। ৭. আমাদের ত্বকের উপর তামার প্রলেপ পড়ার প্রবণতা রয়েছে আর ভাতের মাড় সেটা গঠন করতে বাধা দেয়। ৮. ত্বকে হাইপার পিগমেন্টেশনে ও বয়সের ছাপ পড়া প্রতিরোধ করে। ৯. যাদের ত্বকে





ব্রণের সমস্যা রয়েছে তারা ভাতের মাড় তুলো দিয়ে ব্রণ আক্রান্ত জায়গায় লাগালে তা অতি দ্রুত সেরে উঠে এবং ত্বকের লালচে ভাবও দূর করে। ১০. ত্বকের যেখানে চর্ম রোগ রয়েছে সেখানে ঠাণ্ডা ভাতের মাড় লাগালে অনেকটাই উপকার হবে।কারণ ভাতের মাড়ের শ্বেতসার জাতীয় পদার্থ চর্মরোগ প্রতিরোধের জন্য খুবই কার্যকর।









